নি র্বাচিত এরদোগান সরকারের বিরুদ্ধে বারবার ক্যু প্রচেষ্টাকারী নেপথ্য ব্যাক্তি ফেতুল্লা গুলেন। কিন্তু কে তিনি? কী তার পরিচয়? তুরস্কে কেন তিনি এতটাই বিতর্কিত ভূমিকায়? জানুন সব অজানা অধ্যায়! বাংলাদেশের প্রভাবশালী শিক্ষার্থী ম্যাগাজিন ছাত্রসংবাদে প্রকাশিত ‘ ছদ্মবেশী তুরস্কের ফেতুল্লা গুলেন জানা অজানা কিছু কথা ’ লেখাটি এই ব্লগের পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত করা হল আজ। বাংলাদেশে থাকা অবস্থায় আমি লক্ষ্য করেছিলাম মূলত না জানার কারণে ফেতুল্লা গুলেনকে ইসলাম ও ইসলামী আন্দোলনের একজন সেবক হিসেবেই সবাই মনে করতো। এবং বিভিন্ন ব্যক্তিকে ইসলামপন্থীদের ফেতুল্লা গুলেনের পলিসির আলোকে কাজ করার পরামর্শ দিতেও শুনেছি এবং তার পক্ষে অনেকে লেখালেখিও হয়েছে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে প্রাথমিক জীবনে ইসলামের কারণে জনপ্রিয়তা অর্জনকারী এই ব্যক্তিই সময়ের ব্যবধানে ইহুদি এবং পশ্চিমাদের এজেন্ট হিসেবে গোটা দুনিয়ায় মুসলমানদের স্বার্থের বিপরীতে কাজ করতে এতটুকুও দ্বিধা করেনি। ফেতুল্লা গুলেন ১৯৪১ সালের ২৭ এপ্রিল তুরস্কের এরজুরুম নামক শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৫ সালে তিনি কুরআন শিক্ষা শুরু করেন। এরপর তিনি ১৯৪৬ সালে প্রাথমিক বিদ্...
আমাদের দৈনন্দিন কিছু সমস্যার বাস্তব সমাধানঃ ১/ আমি যখন বিষন্ন থাকি, কোরআন বলে.... "যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে।" [সুরা বাকারা: ২৫৭] ২/ আমি যখন হতাশায় থাকি, কোরআন বলে.... "আল্লাহর উপরই ভরসা কর যদি তোমরা বিশ্বাসী হও।" [সুরা মায়েদা: ২৩] ৩/ আমি যখন গুনাহ করি, কোরআন বলে.... তারা কখনও কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে কিংবা কোন মন্দ কাজে জড়িত হয়ে নিজের উপর জুলুম করে ফেললে আল্লাহকে স্মরণ করে, এবং নিজের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আল্লাহ্ ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন? তারা নিজের কৃতকর্মের জন্য হঠকারিতা প্রদর্শন করে না এবং জেনে-শুনে তাই করতে থাকে না। [ সুরা ইমরান ৩:১৩৫ ] ৪/ আমি যখন ক্ষমা চাই! কোরআন বলে.... “তারা কি অবহিত নয় যে, আল্লাহ তার বান্দাদের তাওবা কবুল করেন! আর তিনিই সদকা গ্রহণ করেন এবং তিনি তাওবা কবুলকারী পরম দয়ালু।” [তওবাঃ৯:১০৪] ৫/ আমি যখন বিপদে পড়ি! কোরআন বলে.... "অবশ্যই আমি তোমাদিগকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের।" ...
বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গার ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করে পুলিশে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে গণহারে । যাদের নিয়োগ দেয়া হচ্ছে তাদের কাউকেই চিনেন না সেই সব এলাকার স্থানীয় লোকজন। চেনেন না, স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, এলাকার বয়স্করা লোকজন । এমনই একটি অনুসন্ধানী রিপোর্ট করছে যমুনা টিভি । সেখানে দেখা যাচ্ছে ঢাকার কয়েকটি উপজেলা যেমন দোহার, ধামরাই বেশ কিছু যুবক সম্প্রতি পুলিশে নিয়োগ পেয়েছেন। কিন্তু তারা ঐ এলাকার বাসিন্দা নন । এলাকার কেউই তাদের চিনেনও না । এমনকি তাদের দেয়া সব ঠিকানাই ভুয়া । টিভির রিপোর্টে সবচেয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য হচ্ছে এদের ভাষাও কেউ বুঝতে পারেননি । একই সময় পুলিশের চাকরীর জন্য লাইনে দাঁড়ানো এক যুবকের ভাষ্য মতে, সেই অপরিচিত ব্যক্তিদের আচরণ রহস্যজনক। এমনকি তারা ভালো ভাবে বাংলাও বলতে পারেন না ( ভিডিওর ৫ মিনিট থেকে দেখুন) ! তাহলে স্বাভাবিক প্রশ্ন হচ্ছে, এরা কারা? পরিচয় গোপন করে এক জেলার লোকজন আরেক জেলার বলে পচিয়ন দিচ্ছে কেন? এভাবে কোন বাংলাদেশীর চাকরী নেয়ার দরকার হয়না । অসাধু পন্থায় নিয়োগ পেতে স্থানীয় ঠিকানাইবা ভুয়া দেখাতে হবে কেন? তাহলে কি সাম্প্রতিককালে ব্যাপক হারে বিরোধী ...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন